১৬ জানুয়ারি, নিজস্ব প্রতিনিধ
ভৈরবে মিষ্টির দোকান থেকে বের হয়ে ৩ ঘন্টা পর লাশ হলো কর্মচারি যুবক শফিক মিয়া (৩৫)। এই ঘটনায় নিহতের বড় ভাই গতকাল বুধবার রাতে জনি মিয়া বাদী হয়ে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করেছে। লাশের ময়না তদন্ত করার পর গতকাল রাতেই তাকে তার এলাকায় দাফন করা হয়।
গতকাল বুধবার দুপুর ১২ টায় স্থানীয় আওয়ামী লীগের পরিত্যক্ত অফিসের একটি রুমে শফিক মিয়ার লাশ পাওয়া যায়। কুলিয়ারচর উপজেলার ছয়সূতি ইউনিয়নের মাটিকাটা গ্রামের সামসু মিয়ার ছেলে নিহত শফিক। সে ভৈরব বাজারের একটি মিষ্টির দোকানের কর্মচারী ছিল। ঘটনার দিন বুধবার সকাল ৯ টায় সে দোকান থেকে বের হওয়ার তিনঘন্টা পর লাশ হলো। শফিক এজমা রোগী ছিল। ঠিক কি কারনে সে ঘটনার সময় সেখানে গিয়ে মৃত্যুবরণ করল কেউ বলতে পারছেনা। পুলিশ ও স্থানীয়দের কাছে তার মৃত্যুটি রহস্যজনক হয়ে আছে। ভৈরব থানার পুলিশ পরিদর্শক ( তদন্ত) মোঃ শাহিন জানান, যুবক শফিকের রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনায় তার ভাই বাদী হয়ে থানায় বুধবার রাতে অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেছে। লাশের ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা নিবে।