ভৈরবের মৌটুপি গ্রামে  দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭  জন গ্রেফতার।।

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:০৪:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪
  • ৩৪ Time View

২ নভেম্বর, নিজস্ব প্রতিনিধি:

ভৈরবের মৌটুপি গ্রামের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ ৭  জনকে গ্রেফতার করে। গতকাল শুক্রবার রাতে তাদেরকে ওই গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে। তারা হলো রহমত উল্লাহ (৪০), চাঁন মিয়া (৩০), বাতেন মিয়া (২৮), রফিকুল ইসলাম (৪২), নজরুল ইসলাম (৩৫), শরীফুল ইসলাম (২২) ও পাবেল (২৫)। গ্রেফতারকৃতদেরকে আজ শনিবার কিশোরগন্জ আদালতে চালান দেয়া হয়।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মৌটুপি গ্রামে সরকার বংশের সাফায়েত উল্লাহ ও কর্তা বংশের তোফাজ্জল হকের গ্রুপের লোকজনের সংঘর্ষে সাফায়েতের পক্ষের কাইয়ূম মিয়া (৪৫)  খুন হয়। এদিন সংঘর্ষে আহত হয় ৫০ জন।

ভৈরব থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোহাম্মদ হাসমত উল্লাহ জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। বর্তমানে এলাকায় পরিস্থিতি শান্ত আছে। তাদেরকে কিশোরগন্জ আদালতে চালান দেয়া হয়েছে। তবে খুনের ঘটনায় এখনও কেউ মামলা দিতে আসেনি বলে জানান তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

ভৈরবে যুবলীগ নেতা কর্তৃক  প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষককে অফিসে কক্ষে মারধোর ও লাঞ্ছিত করার অভিযোগ

ভৈরবের মৌটুপি গ্রামে  দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭  জন গ্রেফতার।।

Update Time : ০২:০৪:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪

২ নভেম্বর, নিজস্ব প্রতিনিধি:

ভৈরবের মৌটুপি গ্রামের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ ৭  জনকে গ্রেফতার করে। গতকাল শুক্রবার রাতে তাদেরকে ওই গ্রাম থেকে গ্রেফতার করে। তারা হলো রহমত উল্লাহ (৪০), চাঁন মিয়া (৩০), বাতেন মিয়া (২৮), রফিকুল ইসলাম (৪২), নজরুল ইসলাম (৩৫), শরীফুল ইসলাম (২২) ও পাবেল (২৫)। গ্রেফতারকৃতদেরকে আজ শনিবার কিশোরগন্জ আদালতে চালান দেয়া হয়।

গত বৃহস্পতিবার দুপুরে মৌটুপি গ্রামে সরকার বংশের সাফায়েত উল্লাহ ও কর্তা বংশের তোফাজ্জল হকের গ্রুপের লোকজনের সংঘর্ষে সাফায়েতের পক্ষের কাইয়ূম মিয়া (৪৫)  খুন হয়। এদিন সংঘর্ষে আহত হয় ৫০ জন।

ভৈরব থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি) মোহাম্মদ হাসমত উল্লাহ জানান, সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেফতারকৃতরা জড়িত ছিল। বর্তমানে এলাকায় পরিস্থিতি শান্ত আছে। তাদেরকে কিশোরগন্জ আদালতে চালান দেয়া হয়েছে। তবে খুনের ঘটনায় এখনও কেউ মামলা দিতে আসেনি বলে জানান তিনি।